‘হুইসলিং ভিলেজ’ যে গ্রামে সন্তানের নামকরণ হয় না!
নিউজ ডেস্ক

ফাইল ছবি
কংথং-এ প্রত্যেকটি মানুষের রয়েছে এক ‘ইউনিক’ সুর। যাকে স্থানীয় ভাষায় বলা হয় ‘জিঙ্গরওয়াই লওবেই’।
মেঘের আড়ালে ঢাকা ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম কংথং। মেঘালয়ের এই মাতৃতান্ত্রিক গ্রামের মূল জীবিকা ঝাঁটার কাঠির গাছ চাষ করা।
কিন্তু, তার মানে এই নয় যে গ্রামের মানুষ লেখাপড়া জানে না! গ্রামের প্রায় প্রতিটি শিশুই স্কুলে যায়। এবং এখানকার অনেকেই স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে শহরের উদ্দেশ্যে চলে গিয়েছে কাজের খোঁজে।
কংথং-এর সব থেকে মজার ব্যাপার হলো, এখানে প্রত্যেকটি গ্রামবাসীরই নিজস্ব একটি ‘সুর’ রয়েছে। শিশু ভূমিষ্ট হওয়ার পরে, মা নিজেই তার পছন্দের সুর ভাঁজেন। এই সুরই হয় শিশুর পরিচয়। কখনও আবার আত্মীয়-প্রতিবেশীরা সুর শোনান সদ্যজাতর মাকে। তার যে সুর পছন্দ হবে, সেটাই হবে তার সন্তানের পরিচিতি।
কংথং-এ প্রত্যেকটি মানুষের যেমন নিজের নাম রয়েছে, তেমনই রয়েছে এই ‘ইউনিক’ সুর। যাকে স্থানীয় ভাষায় বলা হয় ‘জিঙ্গরওয়াই লওবেই’।
পাহাড়ে ঘেরা কংথং-এ হাওয়ায় ভেসে বেড়ায় এই সুর, যা খুব সহজেই পৌঁছে যায় অনেক দূর পর্যন্ত। মূলত পাখির ডাকের মতো করেই এই সুরের সৃষ্টি হয় কংথং গ্রামে। এবং এই বিশেষ কারণেই এই গ্রামের নামকরণ হয়েছে ‘হুইসলিং ভিলেজ’।
সূত্র: এবেলা
নিউজওয়ান২৪
- বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী মুসলিম নারী শেখ হাসিনা
- সিরাজুল আলম খান রহস্য, একটি রাজনৈতিক বিতর্ক
- ঘটনা গুরুতর: প্রধান বিচারপতির উত্তরের আশায় পুরো বাংলাদেশ!
- পিরিয়ডের সময় যে খাবারগুলো ক্ষতিকর
- ‘ডোপ টেস্ট’ কী? জেনে নিন...
- দুর্লভ সাদা গোখরাটি জ্যান্ত গিলে খেল অপর সাপকে! (ভিডিও)
- মইনুলকে জানি না তবে মাসুদা ভাট্টি চরিত্রহীন: তসলিমা
- আহ! কাকের বাসা
- উন্মাদের পরিবেশ সচেতনতা কার্টুন প্রদর্শনী শুরু
- র্যাবের নয়া এডিজি কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, পিএসসি
- ৫ বছর আগের কার্টুনের বক্তব্য...
- বিবস্ত্র হয়ে ঘর পরিষ্কার, অতঃপর...
- কেমন যাবে আপনার আজকের দিন
- গরীবের কংকাল ঢাকে ধনবানের স্ফীত উদর!
- রওশনের বাবা নাকি এরশাদ?- প্রথম আলো